মাধ্যমিক পড়াশোনা

আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

অনুসন্ধান করে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আপনি যদি ইতিমধ্যে আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন। প্রশ্নের উত্তর গুলো পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। আপনাদের সিলেবাস ও পাঠ্য সম্পর্কিত আরো প্রশ্নোত্তর আমাদের সাইটে খুঁজে পাবেন। চলুন শুরু করা যাক।

আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১

যদুনাথ আর কামাল দুই বন্ধু। একবার যদুনাথ রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। কামাল তার বন্ধুর জন্য দিন-রাত হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি করে, এমনকি রক্তও দেয়। সুস্থ হয়ে যদুনাথ কামালের সঙ্গে তার নিজের বাড়িতে যায়। তেমনিভাবে অন্যবার ডেঙ্গু আক্রান্ত কামালের জন্য যদুনাথকেও খুব দৌড়াদৌড়ি করতে দেখা যায়। যদু আর কামালের এই সখ্য দেখে তাদের এক প্রতিবেশী একদিন বলেই ফেললেন, যদু আর কামালকে দেখে মনে হয় যে ওরা একই মায়ের পেটের দুই ভাই।

ক. কাজী নজরুল ইসলাম দেশের জন্য মঙ্গলকর বা সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য কী দুলিয়ে পথে বের হলেন?

খ. ‘মানুষ-ধর্মই সবচেয়ে বড় ধর্ম’- কথাটি বুঝিয়ে লেখ।

গ. উদ্দীপকের যদুনাথ আর কামাল চরিত্র দুটির মাধ্যমে আমার পথ’ প্রবন্ধে যে বাণী উচ্চারিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত যদুনাথ আর কামালের চেতনাই আমার পথ’ প্রবন্ধে নজরুল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন।” মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।

উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর সমাধান গুলোও PDF সহ দেখে নেওয়া যাক।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ

ক উত্তরঃ  কাজী নজরুল ইসলাম দেশের জন্য মঙ্গলকর বা সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আগুনের ঝান্ডা দুলিয়ে পথে বের হলেন।

খ উত্তরঃ “মানুষ-ধর্মই সবচেয়ে বড় ধর্ম” বলতে লেখক বুঝিয়েছেন যে, মানুষের সঙ্গে মানুষের আত্মিক সম্পর্কই সবচেয়ে বড় সত্য, আত্মিক বন্ধন বা সম্প্রীতিই বড় ধর্ম। ধর্মীয় বিভেদ ভুলে গিয়ে লেখক সমগ্র মানবজাতিকে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছেন। ধর্মীয় বিভেদ মানুষের সঙ্গে মানুষের মেলবন্ধনের প্রধান অন্তরায়।

মানুষের মনুষ্যত্ববােধ জাগ্রত হলেই ধর্মের সত্য উন্মােচিত হবে। মানুষ হিসেবে মানুষকে ভালােবাসা, শ্রদ্ধা-সম্মান করাই মানবধর্মের মূলমন্ত্র। সমাজে মানবধর্ম প্রতিষ্ঠিত হলে শান্তি ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত হবে সাম্প্রদায়িক বিভেদ দূর হবে। মানুষ হিসেবে আমরা সবাই রক্ত-মাংসে গড়া, সবাই একই স্রষ্টার সৃষ্টি। এজন্যই লেখব বলেছেন, মানুষ-ধর্মই সবচেয়ে বড় ধর্ম।

See also  কাকতাড়ুয়া উপন্যাসের পটভূমি কি বা মূলভাব বিষয়বস্তু জেনে নিন

সারকথা : দেশ ও জনগণের জন্য মঙ্গল কামনা এবং আপন সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে লেখক আগুনের ঝাণ্ডা দুলিয়ে পথে বের হলেন।

গ উত্তরঃ উদ্দীপকের যদুনাথ আর কামাল চরিত্র দুটির মাধ্যমে আমার পথ’ প্রবন্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাণী উচ্চারিত হয়েছে। স্বার্থবাদী মানুষ তাদের স্বার্থ ও প্রবৃত্তির কারণে মানুষকে জাত, সম্প্রদায়ে বিভক্ত করে রেখেছে। এসব উপজীব্য করে একজন আন্যজনের বিরুদ্ধে ঘৃণা, বিদ্বেষ পােষণ করছে এবং শত্রুতা সৃষ্টি করছে।

উদ্দীপকে যদুনাথ আর কামালকে সম্প্রদায়ের গােড়ামি থেকে দূরে সরে একে অন্যর বিপদে সাহায্য করতে দেখা যায়। যদুনাথের দুর্ঘটনায় কামালের রক্তদান এবং কামালের অসুখে দৌড়াদৌড়ি করার চিত্র ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের অসাম্প্রদায়িকতার প্রতি ইঙ্গিত বহন করে।

আমার পথ’ প্রবন্ধের লেখক অসাম্প্রদায়িক চেতনার অধিকারী। হিন্দু-মুসলমানের মিলনের অন্তরায় কোথায় তা দেখিয়ে দেওয়া এবং জটিলতা দূর করাই লেখকের উদ্দেশ্য। লেখক দেখিয়েছেন যে, মানুষে মানুষে যেখানে প্রাণের মিল, সত্যের মিল থাকে সেখানে কোনাে ধর্মের বৈষম্য বা হিংসার ভাব থাকতে পারে না। প্রাবন্ধিকরে এই বিষয়টি আলােচ্য উদ্দীপকে উচ্চারিত হয়েছে।

সারকথা : ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে লেখক অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিকাশ ঘটাতে হিন্দু-মুসলিম মিলনের অন্তরায় বা জটিলতা দূর করতে মা চেয়েছেন। আলােচ্য উদ্দীপকেও এই চেতনারই প্রকাশ ঘটেছে।

হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় । তাই এই পোষ্ট আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর pdf এর পাশাপাশি মূল বই থেকে এ সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।

ঘ উত্তরঃ উদ্দীপকে বর্ণিত যদুনাথ আর কামালের চেতনাই আমার পথ’ প্রবন্ধে নজরুল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন। মন্তব্যটি যথার্থ। • মানুষ সমাজবদ্ধ হলেও নানা ধর্ম-সম্প্রদায়ে বিভক্ত। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ থেকে তৈরি হয় নানা মত ও পথ। অথচ সব | ধর্মের মূলকথা প্রেম, মৈত্রী, শান্তি ও সম্প্রীতি।

উদ্দীপকে ধর্ম-বর্ণ, জাতি-সম্প্রদায়ের সম্মিলনে এক মানবসত্তার চিত্র ফুটে উঠেছে যদুনাথ ও কামাল চরিত্রে। তাদের উভয়কে একজনের বিপদে আরেকজনকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়। যদুনাথকে কামাল রক্ত দেয়ার কামালের অসুখে যদুনাথ সর্বোচ্চ সাহায্য করে।

যেমনিভাবে এক ভাই আরেক ভাইয়ের জন্য দৌড়ায়। যার মাধ্যমে তারা সাম্প্রদায়িকতার বেড়াজালকে ভেঙ্গে অসাম্প্রদায়িকতার বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আর এই বন্ধনই হলাে আমার পথ’ প্রাবন্ধিকের চাওয়ার পথ। ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে লেখক হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের বিশ্বাস ও মূল্যবােধকে সম্মান জানিয়েছেন।

See also  বায়ান্নর দিনগুলো প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

আর প্রবন্ধের শেষে বলেছেন মানুষ-ধর্মই সবচেয়ে বড় ধর্ম। হিন্দু-মুসলমানের অন্তরায় বা ফাকিগুলাে দূর করাই তার উদ্দেশ্য। উদ্দীপকের যদুনাথ ও কামাল চরিত্রে তা প্রকাশ পেয়েছে। অতএব বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ হয়েছে।

সারকথা : উদ্দীপকে জাতি-ধর্মের সম্মেলনে এক মানবসত্তার চিত্র ফুটে উঠেছে কামাল ও যদুনাথ চরিত্রে যা আমার পথ’ প্রবন্ধের মূল বক্তব্য ম এবং লেখকের অন্যতম উদ্দেশ্য। সুতরাং বলা যায় প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।

প্রিয় পাঠক আপনি ইতিমধ্যে আমাদের সাইটের মাধ্যমে আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ১টি পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন করেছেন। চলুন এ সম্পর্কিত আরও একটি দেখে নেওয়া যাক।

আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২

শফিক নিজের কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিতে পছন্দ করেন। ছাত্রজীবনের এ অভ্যাসটি আজ তার কর্মজীবনেও বহমান। অফিসে নিজের কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে এবং অতিরিক্ত বিনয় দেখিয়ে তিনি এখন ব্যক্তিত্বহীন হয়ে পড়েছেন। অন্যদিকে শফিকের বাল্যবন্ধু রফিক সৎ এবং পরিশ্রমী ব্যক্তি। তিনি শফিককে অন্যায্য কাজ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করেন। তিনি বিশ্বাস করেন আত্মবিশ্বাস, দৃঢ়তা এবং কঠোর পরিশ্রমই মানুষকে সফল করে তােলে।

ক. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?

খ. কবি নিজেকে অভিশাপ-রথের সারথি’ বলে অভিহিত করেছেন কেন?

গ. উদ্দীপকের শফিকের মধ্যে আমার পথ’ প্রবন্ধের কোন্ দিকটি ফুটে উঠেছে? বর্ণনা কর।

ঘ. উদ্দীপকের রফিককে আমার পথ’র লেখকের প্রতিভূ হতে হলে আরাে গুণাবলি অর্জন করতে হবে- মন্তব্যটি বিচার কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ

ক উত্তরঃ ‘আমার পথ’ প্রবন্ধটি ‘রুদ্র-মঙ্গল’ গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে।

খ উত্তরঃ সমাজের অনিয়ম ভেঙে ফেলতে লেখকের যে অবস্থান তার প্রেক্ষিতে কবি নিজেকে অভিশাপ-রথের সারথি’ বলে অভিহিত করেছেন।

সমাজের প্রচলিত ও পুরনাে নিয়মকে ভেঙে নতুনকে প্রতিষ্ঠা করা সহজ কাজ নয়। এতে প্রতিনিয়ত সমাজরক্ষকদের অত্যাচারনির্যাতনের শিকার হতে হয়। নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়, অভিশাপ পেতে হয়। এসব জেনেও নজরুল তাঁর বিশ্বাসকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন। সব অন্যায়, অবিচার আর অনিয়মের বিরুদ্ধে তিনি অভিশাপ হয়ে আবির্ভূত হয়েছেন এবং নিজেই রথচালকের আসনে বসে ‘অভিশাপ-রথের সারথি’ হয়েছেন।

সারকথা : তিনি সমাজের সকল অনিয়ম ভাঙতে চান বলে নিজেকে অভিশাপ রথের সারথি’ বলে অভিহিত করেছেন।

গ উত্তরঃ উদ্দীপকের শফিকের মধ্যে আমার পথ’ প্রবন্ধের পরনির্ভরশীলতা হওয়ার দিকটি ফুটে উঠেছে। সাধারণত যার নিজের ওপর আস্থা নেই সে-ই অন্যের ওপর নির্ভর করে। এ ধরনের মানুষকে বলা হয় পরনির্ভরশীল।

See also  বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২

পরনির্ভরশীল মানুষ খুব বেশি দূর অগ্রসর হতে পারে না। তাই প্রতিষ্ঠার জন্য তারা অন্যের শক্তির ওপর নির্ভর করে। ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে লেখক বলেছেন যে, আত্মাকে চিনলেই আত্মনির্ভরশীলতা আসে। কিন্তু মানুষ নিজের আত্মাকে চিনতে পারে বলেই অন্যের ওপর নির্ভর করে। এই পরাবলম্বন মানুষকে ধীরে ধীরে নিষ্ক্রিয় করে ফেলে।

ফলে সে অন্যের দাসে পরিণত হয়। উদ্দীপকের শফিকের মধ্যেও পরনির্ভরশীলতার বিষয়টি ফুটে উঠেছে। তিনি ছাত্রজীবন থেকে নিজের কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে এবং অতিরিক্ত বিনয় দেখিয়ে এখন ব্যক্তিত্বহীন হয়ে পড়েছেন, যা তার পরনির্ভরশীলতার ফল ।

সারকথা : উদ্দীপকের শফিক একজন পরনির্ভরশীল মানুষ। আলােচ্য প্রবন্ধে লেখক এমন পরনির্ভরশীল মানুষের কথা বলেছেন।

আপনি এই পোষ্টে আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর  নিয়ে পড়তেছেন। এটি পূর্ণাঙ্গ পড়া শেষে আপনি এ সম্পর্কিত আরও পাঠ্য আমাদের সাইটে খুঁজে পেতে সার্চ বক্সে অনুসন্ধান করতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।

ঘ উত্তরঃ উদ্দীপকের রফিককে আমার পথ’ প্রবন্ধের প্রতিভূ হতে হলে আরাে গুণাবলি অর্জন করতে হবে- মন্তব্যটি যথার্থ ।  আপন সত্যকে চিনে মানুষ সত্যের পথে ধাবিত হয়েই প্রতিষ্ঠা লাভ করে। কারণ সত্য প্রাণপ্রাচুর্যের উৎসবিন্দু। সত্যের মাধ্যমেই মানুষ মনুষ্যত্বের সন্ধান পায়, গড়ে ওঠে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ উৎকৃষ্ট মানবসমাজ।

উদ্দীপকের রফিক একজন আত্মবিশ্বাসী এবং পরিশ্রমী মানুষ। তিনি নিজের কাজ নিজে করেন। তিনি বিশ্বাস করেন আত্মবিশ্বাস, দৃঢ়তা এবং কঠোর পরিশ্রমই মানুষকে সফল করে তােলে। আমার পথ’ প্রবন্ধেও প্রাবন্ধিক আপন সত্যের স্বরূপ বিশ্লেষণের কথা বলেছেন। আপন সত্যের শক্তিতে পথ চলার আহ্বান প্রবন্ধে রয়েছে।

প্রাবন্ধিক এমন ‘আমি’র প্রত্যাশা করেছেন যার পথ সত্যের পথ। যে ভয়কে জয় করে সত্যের আলােয় নিজেকে চিনবে। সত্যের দম্ভে অসাধ্যকে সাধন করবে। আমার পথ’ প্রবন্ধে ও উদ্দীপকে বর্ণিত রফিক চরিত্রে আপন সত্যকে চিনে আত্মবিশ্বাসের দিকটি আলােচিত হয়েছে। কিন্তু তা প্রবন্ধের আংশিক প্রতিফলন মাত্র ।

প্রবন্ধে আপন শক্তিতে সংকীর্ণতা দূর করা এবং মানুষ-ধর্মের চর্চার মাধ্যমে মনুষ্যত্ব অর্জনের দিকটিও প্রতিফলিত হয়েছে, যা উদ্দীপকের রফিকের মধ্যে প্রকাশ পায়নি। তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ ।

সারকথা : উদ্দীপকের রফিকের মধ্যে আরও কিছু গুণের সমাবেশ ঘটলে তাকে আমরা আলােচ্য প্রবন্ধের প্রতিভূ বলতে পারব।

আশাকরি আপনার কাঙ্খিত অনুসন্ধান আমার পথ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আমাদের সাইটের মাধ্যমে খুঁজে পেতে সক্ষম হয়েছেন। শিক্ষামূলক পোষ্ট পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button