প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২
অনুসন্ধান করে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আপনি যদি ইতিমধ্যে প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন। প্রশ্নের উত্তর গুলো পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। আপনাদের সিলেবাস ও পাঠ্য সম্পর্কিত আরো প্রশ্নোত্তর আমাদের সাইটে খুঁজে পাবেন। চলুন শুরু করা যাক।
প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১
‘মরাঠা দস্যু আসিছে রে ওই, করাে করাে সবে সাজ আজমির গড়ে কহিলা হাঁকিয়া দুর্গেশ দুমরাজ। মাড়ােয়ার হতে দূত আসি বলে, ‘বৃথা এ সৈন্যসাজ। হেরাে এ প্রভুর আদেশপত্র দুর্গেশ দুমরাজ! রাজপুত সেনা সরােষে শরমে ছাড়িল সমরসাজ নীরবে দাঁড়ায়ে রহিল তােরণে দুর্গেশ দুমরাজ। গেরুয়াবসনা সন্ধ্যা নামিল পশ্চিম-মাঠ-পারে, মরাঠা সৈন্য ধুলা উড়াইয়া থামিল দুর্গদ্বারে। ‘দুয়ারের কাছে কে ওই শয়ান ওঠো ওঠো, খােলাে দ্বার। নাহি শােনে কেহ; প্রাণহীন দেহ সাড়া নাহি দিল আর । প্রভুর কর্মে বীরের ধর্মে বিরােধ মিটাতে আজ দুর্গদুয়ারে ত্যজিয়াছে প্রাণ দুর্গেশ দুমরাজ ॥
ক. কোন প্রতিষ্ঠান কবি জসীমউদ্দীনকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে?
খ. প্রতিদান’ কবিতায় কবির কণ্ঠে কোন আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি প্রতিদান’ কবিতার কোন দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “মিল থাকলেও প্রতিদান’ কবিতার মূলভাব এবং উদ্দীপকের মূলভাব পুরােপুরি এক নয়।”- মন্তব্যটির যথার্থতা প্রমাণ কর।
উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর সমাধান গুলোও PDF সহ দেখে নেওয়া যাক।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবি জসীমউদ্দীনকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে।
খ উত্তরঃ ‘প্রতিদান’ কবিতায় কবির কণ্ঠে প্রতিশােধ-প্রতিহিংসার বিপরীতে প্রীতিময় এক মানবিক পরিবেশ সৃষ্টির আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত হয়েছে। ‘প্রতিদান’ কবিতায় স্বার্থপর মানুষ কবিকে কষ্ট দিলেও, ক্ষতি করলেও তিনি কারও ক্ষতি করেন না। যে তাঁর ঘর ভাঙে, তিনি তার ঘর বাঁধেন। তিনি অত্যন্ত উদার ও মানবিক। অন্যের দেওয়া সমস্ত আঘাত যন্ত্রণা ভুলে গিয়ে তিনি তাকে বুকে টেনে নেন।
সারকথা : প্রতিদান’ কবিতায় কবি নিজে কষ্ট পেয়েও সবার সঙ্গে মানবিক আচরণ করার মনােভাব প্রকাশ করেছেন।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকটি প্রতিদান কবিতার অন্যের মঙ্গলের জন্য নিজের ত্যাগ স্বীকার করার দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। যুগ যুগ ধরে মানুষ একে অন্যের সঙ্গে মিলেমিশে সামজবদ্ধ হয়ে বসবাস করে আসছে। বিপদগ্রস্ত মানুষকে নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করাই মানবতা। অন্যের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করতেও মানুষ প্রস্তুত থাকে।
উদ্দীপকে হুকুমদাতা মালিকের দুর্গ রক্ষায় দায়িত্বশীল এক ব্যক্তির আত্মদানের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দুর্গের পাহারায় নিয়ােজিত থাকা ব্যক্তি প্রতিজ্ঞা করেছিল তার জীবন থাকতে শত্রুকে তার মালিকের দুর্গ দখল করতে দেবে না।
মালিকের আদেশেও সেই সত্য . সে না ভেঙে যুদ্ধসাজ ত্যাগ করে চলে না গিয়ে নীরবে সেই দুর্গের তােরণে দাঁড়িয়ে থাকে। মরাঠা সৈন্যরা সেই দুর্গের সামনে এসে তাকে অনেক ডাকাডাকির পর বুঝতে পারে যে, দুর্গেশ দুমরাজের দেহ প্রাণহীন।
মালিকের কর্মে বীরের ধর্মে বিরােধ মেটাতেই তার এই আত্মদান। নিজের জীবন উৎসর্গের এ বিষয়টি প্রতিদান’ কবিতার অন্যের মঙ্গলের জন্য স্বার্থ ত্যাগ করার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
সারকথা : উদ্দীপকে অন্যের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করার বিষয়টি প্রতিদান’ কবিতার কবির পরােপকারী মনােভাবের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় । তাই এই পোষ্ট প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর pdf এর পাশাপাশি মূল বই থেকে এ সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ “মিল থাকলেও প্রতিদান’ কবিতার মূলভাব এবং উদ্দীপকের মূলভাব পুরােপুরি এক নয়।”- মন্তব্যটি যথার্থ। জগতে নিঃস্বার্থ পরােপকারী মানুষ যেমন আছে তেমনি চরম অকৃতজ্ঞ ও স্বার্থপর মানুষও আছে। নিজ স্বার্থ ছাড়া তারা অন্য কিছুই বােঝে না। আবার কেউ কেউ অন্যের জন্য নিবেদিতপ্রাণ।
‘প্রতিদান’ কবিতার কবি একজন নিঃস্বার্থ পরােপকারী মানুষ। তিনি মহানুভব ও ক্ষমাশীল। ফলে যারা তাঁর ঘর ভাঙে, তিনি তাদের ঘর বাঁধেন। যারা পর করে দেয়, তিনি তাদের আপন করে নেন। যারা তাকে কষ্ট-যন্ত্রণা দেয় তিনি তাদেরকে ভাই বলে বুকে টেনে নেন।
এভাবে এখানে কবির যে মানসিকতা প্রকাশ পেয়েছে তা উদ্দীপকের দুর্গেশ দুমরাজের মধ্যে প্রকাশ পায়নি। কারণ দুর্গেশ দুমরাজ নিজের জীবন উৎসর্গ করলেও তা একটি বিশেষ দিককে নির্দেশ করেছে। মালিকের আদেশপত্র মতে যুদ্ধসাজ ত্যাগ করে আজমির গড়ের জন্য সে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাতে কবির মতাে পরােপকারী মনােভাবের প্রতিফলন ঘটেনি।
উদ্দীপকে প্রভুভক্ত দায়িত্বশীল সৈনিকের আত্মতৃপ্তির জন্য আত্মত্যাগের দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হয়েছে। সৈনিকের এই আত্মত্যাগ স্বীকার ‘প্রতিদান’ কবিতার কবির পরার্থে ত্যাগ স্বীকারের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ হলেও পুরােপুরি এক নয়। কারণ উদ্দীপকে দুমরাজ ক্ষোভে প্রাণ বিসর্জন না দিয়ে শত্রুদের প্রীতিডােরে বেঁধে বেঁচে থাকতে পারেনি। এসব দিক বিচারে তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।
সারকথা : উদ্দীপকের দুর্গেশ দুমরাজ আজমির গড়ের মান রক্ষায় দুর্গের দ্বারে নিজের জীবন বিসর্জন দিয়েছে। এখানে নিজের জীবন বিপন্নের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা প্রতিদান’ কবিতার প্রতিদানের একটি বিশেষ দিককেই নির্দেশ করেছে, পুরাে ভাব ধারণ করতে পারেনি।
প্রিয় পাঠক আপনি ইতিমধ্যে আমাদের সাইটের মাধ্যমে প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ১টি পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন করেছেন। চলুন এ সম্পর্কিত আরও একটি দেখে নেওয়া যাক।
প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২
মসজিদে কাল শিরনি আছিল, অঢেল গােস্ত রুটি বাঁচিয়া গিয়াছে, মােল্লা সাহেব হেসে তাই কুটি কুটি, এমন সময় এলাে মুসাফির গায়ে আজারির চিন। বলে, বাবা, আমি ভুখা ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন তেরিয়া হইয়া হাঁকিল মােল্লা “ভ্যালা হলাে দেখি লেঠা, ভুখা আছ মর গাে-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?”
ক. ‘কবর’ কবিতাটির রচয়িতার নাম কী?
খ. “আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা আমি বাঁধি তার ঘর।”- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের মােল্লা সাহেবের সঙ্গে প্রতিদান’ কবিতার কার বৈসাদৃশ্য রয়েছে?
ঘ. উদ্দীপকের মােল্লা সাহেব যদি প্রতিদান’ কবিতার কবির চেতনা ধারণ করত তবে মুসাফিরকে অভুক্ত থাকতে। হতাে না।” মন্তব্যটির যথার্থতা নির্ণয় কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ ‘কবর’ কবিতাটির রচয়িতার নাম জসীমউদ্দীন ।
খ উত্তরঃ যে ঘর ভেঙ্গে কবির অনিষ্ট করতে চেয়েছে কবি প্রতিদানে তার ঘর বেঁধে বাসযােগ্য করে দিতে চেয়েছেন।
এ পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে যারা শুধু নিজেদের স্বার্থচিন্তায় মগ্ন থাকে। আবার কিছু মানুষের জীবনের লক্ষ্যই থাকে পরার্থে জীবন উৎসর্গ করা। তারা কখনই নিজেদের স্বার্থকে প্রাধান্য দেন না। নিজেদের চরম ক্ষতি হলেও তাঁরা উদার হৃদয়ের মানুষ হওয়ায় স্বার্থপর মানুষদের ক্ষমা করে দেন। কবি তেমনই একজন উদার চিত্তের মানুষ। তিনি এমন মানুষের ঘর বাঁধেন যে ব্যক্তি কবির নিজের ঘর ভেঙেছে। অর্থাৎ কবি অনিষ্টকারীকে প্রতিদানে উপকার করার মাধ্যমে পৃথিবীকে বাসযােগ্য করতে চেয়েছেন। প্রশ্নোক্ত উক্তিটির মধ্য দিয়ে এ বিষয়টির প্রকাশ ঘটেছে।
সারকথা : কবি অনিষ্টকারীকে প্রতিদানে উপকার করার মাধ্যমে পৃথিবীকে বাসযােগ্য করতে চেয়েছেন।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকের মােল্লা সাহেবের সঙ্গে প্রতিদান’ কবিতার কবির বৈসাদৃশ্য রয়েছে । আমাদের সমাজে দুই শ্রেণির মানুষ বসবাস করে। একশ্রেণির মানুষ সবসময় মঙ্গলচিন্তা করে কাজ করে। অন্য শ্রেণি নিজ স্বার্থ ছাড়া কোনাে কাজ করে না। ফলে সমাজে বৈষম্য ও বিভেদ সৃষ্টি হয়।
‘প্রতিদান’ কবিতায় কবি উদার, মানবিক ও পরার্থপর । তিনি সর্বদা অন্যের মঙ্গলচিন্তায় নিজেকে নিয়ােজিত রেখেছেন। স্বার্থপর নিষ্ঠুর মানুষ তার ক্ষতি করলেও তিনি তাকে ক্ষমা করেছেন এবং তাকে আগলে রেখেছেন। মানুষের মঙ্গল চিন্তা ছাড়া তিনি কখনাে নিজের কথা চিন্তা করেননি। তাই যে কবির ঘর ভাঙে, কবির বুকে আঘাত করে কবি তার জন্যই ঘর বাঁধেন। তার জন্যই কাঁদে কবির প্রাণ।
অন্যদিকে উদ্দীপকের মােল্লা আলােচ্য কবিতার কবির সম্পূর্ণ বিপরীত মানসিকতার মানুষ। পর্যাপ্ত খাদ্য থাকার পরও মােল্লা নিজের স্বার্থের জন্য ক্ষুধার্ত মুসাফিরকে খেতে দেয় না। তাকে ধর্ম পালন না করার অজুহাতে তাড়িয়ে দেয়। সে মুসাফিরের সঙ্গে সম্পূর্ণ নিষ্ঠুর ও অমানবিক আচরণ করে। তাই বলা যায় যে, উদ্দীপকের মােল্লা সাহেবের সঙ্গে প্রতিদান’ কবিতার কবির বৈসাদৃশ্য রয়েছে।
সারকথা : প্রতিদান কবিতার কবি উচ্চ মানবিক বােধসম্পন্ন মানুষ। অন্যদিকে উদ্দীপকের কবিতাংশের মােল্লা নিষ্ঠুর ও অমানবিক। এ কারণেই তাদের মধ্যে বৈসাদৃশ্য লক্ষিত হয়।
আপনি এই পোষ্টে প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে পড়তেছেন। এটি পূর্ণাঙ্গ পড়া শেষে আপনি এ সম্পর্কিত আরও পাঠ্য আমাদের সাইটে খুঁজে পেতে সার্চ বক্সে অনুসন্ধান করতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ “উদ্দীপকের মােল্লা সাহেব যদি প্রতিদান’ কবিতার কবির চেতনা ধারণ করত তবে মুসাফিরকে অভুক্ত থাকতে হতাে না।”- মন্তব্যটি যথার্থ।
মানবিকতা না থাকলে একজন মানুষ প্রকৃত অর্থে জীবনের সার্থকতা উপলব্ধি করতে পারে না। যার ভেতরে মানবিক বােধ রয়েছে তিনিই প্রকৃত মানুষ। যারা সবসময় নিজের স্বার্থ চিন্তা করে তাদের পক্ষে মানবিক মানুষ হওয়া অত্যন্ত কঠিন। প্রতিদান’ কবিতার কবি একজন সাম্যবাদী চেতনার মানুষ ।
কারণ তিনি সবসময় অন্যের মঙ্গলের কথা চিন্তা করেন। যে ব্যক্তি তার ক্ষতি করে তিনি তাকে ক্ষমা করে বুকে টেনে নেন। কিসে তার ভালাে ও মঙ্গল হবে সেই চিন্তায় সর্বদা ব্যাপ্ত থাকেন। যে । ব্যক্তি তাকে কাটা দেয় তিনি তাকে ফুল দান করেন। সাধ্যমতাে মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়ােজিত রাখেন।
নিজের কর্ম ও আচরণের মধ্য দিয়ে অন্যের বুক ভরিয়ে তােলেন। অন্যদিকে আমরা দেখতে পাই, উদ্দীপকের কবিতাংশের মােল্লা আলােচ্য কবিতার কবির সম্পূর্ণ বিপরীত চেতনার মানুষ। সাত দিন অভুক্ত থাকার কথা শুনেও সে মুসাফিরকে খাবার দেয় না। অথচ তার কাছে পর্যাপ্ত খাবার মজুদ ছিল।
নামাজ না পড়ার অজুহাতে সে মুসাফিরকে খাবার না দিয়ে তাড়িয়ে দেয়। উদ্দীপকের মােল্লা যদি প্রতিদান’ কবিতার কবির মতাে সহিষ্ণু, মানবিক, উদার ও মানবপ্রেমিক হতাে তাহলে মােল্লা মুসাফিরকে খাবার দিত। সে পর্যাপ্ত খাবার পেত বলে অভুক্ত থাকত না। কিন্তু মােল্লা সাহেব আলােচ্য কবিতার কবির সম্পূর্ণ বিপরীত। তাই বলা যায় যে, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ । |
সারকথা : প্রতিদান’ কবিতার কবির মধ্যে যে মহৎ চেতনার প্রকাশ ঘটেছে তা উদ্দীপকের মােল্লার মধ্যে অনুপস্থিত। যদি উদ্দীপকের মােল্লা আলােচ্য কবির চেতনা ধারণ করত তবে মুসাফির অভুক্ত থাকত না।
আশাকরি আপনার কাঙ্খিত অনুসন্ধান প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আমাদের সাইটের মাধ্যমে খুঁজে পেতে সক্ষম হয়েছেন। শিক্ষামূলক পোষ্ট পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন।