মাধ্যমিক পড়াশোনা

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২

অনুসন্ধান করে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আপনি যদি ইতিমধ্যে সিরাজউদ্দৌলা নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন। প্রশ্নের উত্তর গুলো পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। আপনাদের সিলেবাস ও পাঠ্য সম্পর্কিত আরো প্রশ্নোত্তর আমাদের সাইটে খুঁজে পাবেন। চলুন শুরু করা যাক।

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১

তাহার এই প্রার্থনা শুনিয়া আমি বলিলাম, না, না, আপনি এক মুহূর্তের জন্যও প্রাণনাশের আশঙ্কা করিবেন না; আপনি এই মুহূর্ত হইতে স্বাধীন; এই বলিয়া পাথেয়স্বরূপ সহস্র স্বর্ণমুদ্রার একটি থলি তাহার হস্তে দিয়া বলিলাম, আপনি অবিলম্বে প্রস্থান করুন এবং স্নেহাস্পদ পরিবারবর্গের সহিত মিলিত হইয়া সংসারযাত্রা সম্পন্ন করুন। আপনাকে ছাড়িয়া দিলাম, এজন্য আমার ওপর খলিফার মর্মান্তিক ক্রোধ ও দ্বেষ জন্মিবে, তাহাতে সন্দেহ নাই। কিন্তু যদি আপনার প্রাণ রক্ষা করিতে পারি, তাহা হইলে সেজন্য আমি অণুমাত্র দুঃখিত হইব না।

ক. আলাে দেখে বন্দি সিরাজ কী করেন?

খ. মিরনের ভাষ্যে সিরাজকে কোন কোন অভিযােগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের কথকের সঙ্গে ‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকের বৈসাদৃশ্যপূর্ণ চরিত্র কোনটি?

ঘ. উদ্দীপকের প্রত্যুপকারীর বিপরীত চরিত্র অঙ্কিত হয়েছে সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে, যারা বাংলার ইতিহাসকে মসিলিপ্ত করেছে।” মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ

উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী সিরাজউদ্দৌলা নাটকের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর সমাধান গুলোও PDF সহ দেখে নেওয়া যাক।

ক উত্তরঃ আলাে দেখে বন্দি সিরাজ চমকে ওঠেন।

খ উত্তরঃ মিরনের ভাষ্যে সিরাজকে প্রধানত চারটি অভিযােগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল ।

বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে মিরনের চারটি অভিযােগ হচ্ছে বাংলার প্রজাসাধারণকে পীড়ন, দরবারের পদস্থ আমির-ওমরাহদোর মর্যাদাহানি, বাংলায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আইনসংগত বাণিজ্যের অধিকার ক্ষুন্ন করা এবং অশান্তি ও বিপ্লব সৃষ্টি। এসব অভিযােগে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত ও হত্যা করা হয়। যদিও এসব অভিযােগ ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

See also  রেইনকোট গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

সারকথা : মিরনের ভাষ্য অনুযায়ী প্রজাসাধারণকে পীড়ন, পদস্থ আমির-ওমরাহদের অপদস্থ করা, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির স্বার্থহানি এবং অশান্তি ও বিপ্লবের অভিযােগে সিরাজের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, যা ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযােগ।

গ উত্তরঃ উদ্দীপকের কথকের সঙ্গে ‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকের বৈসাদৃশ্যপূর্ণ চরিত্র হলাে মােহাম্মদি বেগ।  ক্ষমা মানব চরিত্রের শ্রেষ্ঠতম গুণ। এ দুর্লভ গুণটি মানুষকে সত্যিকারের মানুষ করে তােলে, বাঁচিয়ে রাখে, অমর করে।

অপরপক্ষে যে উপকারীর ক্ষতি করে সে কৃতঘ্ন, নরপশু; মানুষ এদের ঘৃণার চোখে দেখে। উদ্দীপকে আমরা একজন মহত্তম হৃদয়ের অধিকারীকে দেখতে পাই। যিনি নিজেকে খলিফার ক্রোধের আগুনে নিক্ষেপ করে হলেও একসময়ের আশ্রয়দাতা বর্তমানের আশ্রয়প্রার্থীর প্রাণরক্ষার্থে সচেষ্ট হয়েছেন।

উদ্দীপকের কথকের সম্পূর্ণ বিপরীত চরিত্ররূপে ‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকে আমরা মােহাম্মদি বেগকে দেখতে পাই। সেই হীনচরিত্রের ঘৃণ্য ব্যক্তিটি শুধু টাকার লােভে তার আশ্রয়দাতা, অন্নদাতা ও সামাজিক নিরাপত্তা বিধানকারী প্রভুর সন্তান নবাব সিরাজকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

সারকথা : উদ্দীপকের লােকটি যেখানে তাঁর কাছে আশ্রয়গ্রহণকারী ব্যক্তির প্রাণ বাঁচানাের জন্য নিজের জীবন স্বেচ্ছায় বিপদাপন্ন করে তুলছেন, সেখানে ‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মােহাম্মদি বেগ টাকার লােভে আশ্রয় ও অন্নদাতার সন্তানকে হত্যা করতে দ্বিধা করেনি।

ঘ উত্তরঃ “উদ্দীপকের প্রত্যুপকারীর বিপরীত চরিত্র অঙ্কিত হয়েছে ‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকে, যারা বাংলার ইতিহাসকে মসিলিপ্ত করেছে।”- মন্তব্যটি যথার্থ । সচ্চরিত্রের মানুষেরা ব্যক্তিত্ব ও মনুষ্যত্বের পরিচয় বহন করেন। ক্ষমা, ত্যাগ, কর্তব্যকর্ম, দেশপ্রেমের মতাে চরিত্রবলে তাঁরা।

পৃথিবীর বুকে অবিনশ্বর কীর্তি স্থাপন করতে সক্ষম হন। উদ্দীপকে একজন মহৎপ্রাণ ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায় যিনি আশ্রয়গ্রহণকারী ব্যক্তির প্রাণরক্ষার্থে নিজ প্রাণ বিপদাপন্ন করে তুলছেন।

উদ্দীপকের এ মহৎ চরিত্রের বিপরীত চরিত্র আমরা প্রত্যক্ষ করি ‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মিরজাফর, মিরন, মােহাম্মদি বেগ প্রভৃতি ঘৃণ্য চরিত্রে। এরা অর্থ ও ক্ষমতার লােভে তাদের আশ্রয়দাতা, অন্নদাতা, প্রতিপালনকারী প্রভুর দৌহিত্রের প্রাণ নির্মমভাবে শেষ করতে দ্বিধা করেনি।

উদ্দীপকের প্রত্যুপকারী কথকের বিপরীত চরিত্র সিরাজউদ্দৌলা নাটকের মিরজাফর, মিরন, মােহাম্মদি বেগের মতাে লােকদের ঘৃণ্য কর্ম বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যার মাধ্যমে বাংলার স্বাধীন সত্তাকে হত্যা করে। তাদের ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডে বাংলা শুধু রাজনৈতিকভাবেই কালিমালিপ্ত হয়নি, মানবচরিত্রের আদর্শও চরমভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে। এসব কারণে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।

সারকথা : উদ্দীপকের বিপরীত চরিত্রের লােকদের কারণে বাংলা প্রায় দুইশ বছর তার রাজনৈতিক অস্তিত্ব হারিয়েছিল। বাংলার এ রাজনৈতিক কলঙ্কের সঙ্গে কৃতজ্ঞতা ও মানবিকতার মতাে মহত্তম মানবােচিত গুণের সমাধিও রচিত হয়েছিল।

See also  মানুষ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২

সিরাজউদ্দৌলা নাটকের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২

প্রশ্ন ৬৩) উদ্দীপকের বিষয় : ব্রিটিশদের আসল রূপ-এর আলােকে প্রণীত। সব্যসাচীর সেই ধীর সংযত কণ্ঠস্বর কোনাে এক সময়ে অন্তর্হিত হইয়াছিল, বলিলেন, তুমি ক্রিশ্চান, মনে পড়ে একদিন কৌতুহলবশত ইউরােপের ক্রিশ্চান সভ্যতার স্বরূপ জানতে চেয়েছিলে? সেদিন ব্যথা দেবার ভয়ে বলিনি, কিন্তু আজ তার উত্তর দেব । তােমাদের কেতাবে কী আছে জানিনে, শুনেচি ভালাে কথা ঢের আছে, কিন্তু বহুদিন একসঙ্গে বসবাস করে এর সত্যকার চেহারা আর এতটুকু অগােচর নেই। লজ্জাহীন উলঙ্গ স্বার্থ এবং পশু-শক্তির একান্ত প্রাধান্যই এর মূলমন্ত্র। সভ্যতার নাম দিয়ে দুর্বল, অক্ষমের বিরুদ্ধে | এতবড় মুষল মানুষের বুদ্ধি আর ইতিপূর্বে আবিষ্কার করেনি। পৃথিবীর মানচিত্রের দিক চেয়ে দেখ, ইউরােপের বিশ্বগ্রাসী ক্ষুধা থেকে। কোনাে দুর্বল জাতিই আজ আর আত্মরক্ষা করতে পারেনি।

ক. সিরাজউদ্দৌলার উচ্চারিত সর্বশেষ কথা কী ছিল?

খ. সিরাজউদ্দৌলা মােহাম্মদি বেগকে নিষেধ করলেন কেন?

গ. উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকের ইংরেজ চরিত্রের কোন বিষয়ের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের সব্যসাচী ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে বর্ণিত ইংরেজদের মূল উদ্দেশ্য উপলব্ধি করতে সক্ষম। হয়েছেন।”- মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ

ক উত্তরঃ সিরাজউদ্দৌলার উচ্চারিত সর্বশেষ কথাটি ছিল- লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।

খ উত্তরঃ উপকারী ব্যক্তির অপকার করে কৃতঘ্নতার পরিচয় প্রদানে মােহাম্মদি বেগকে সিরাজউদ্দৌলা নিষেধ করলেন। সিরাজ আততায়ী মােহাম্মদি বেগকে উদ্দেশ করে হত্যাকাণ্ডের মতাে এমন ঘৃণ্য কাজ না করতে বলেছিলেন। তিনি মােহাম্মদি বেগকে অতীতের কথা স্মরণ করতে বলেছিলেন।

সিরাজের পিতামাতা পিতৃমাতৃহীন অনাথ মােহাম্মদি বেগকে পুত্রস্নেহে লালনপালন করেছিলেন। আশ্রয়দাতা, অন্নদাতা ও পালনকর্তার পুত্রকে হত্যা করে কৃতঘ্নতার নিকৃষ্ট উদাহরণ সৃষ্টিতে সিরাজউদ্দৌলা মােহাম্মদি বেগকে নিষেধ করলেন।

সারকথা : আশ্রয়দাতা, অন্নদাতা ও পালনকর্তার পুত্রকে শুধু অর্থের লােভে হত্যা করে অকৃতজ্ঞতার নিকৃষ্ট উদাহরণ সৃষ্টি করতে সিরাজউদ্দৌলা মােহাম্মদি বেগকে নিষেধ করলেন।

গ উত্তরঃ উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকের ইংরেজদের লজ্জাহীন, স্বার্থান্বেষী, কাপুরুষােচিত চরিত্রের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঔপনিবেশিক স্বৈরাচারী শাসকদের সাম্রাজ্যনীতি হচ্ছে অজগর সাপের ঐক্যনীতি।

দুর্বলকে শােষণ করাই এদের ধ্যান-জ্ঞান এবং টিকে থাকার একমাত্র উপায়। ইতিহাসও একই কথা বলে। আগেও তারা সারাবিশ্বে নিষ্ঠুর আধিপত্য বিস্তার করে বিভিন্ন জাতিকে শােষণ করেছে।

See also  মানব কল্যাণ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

উদ্দীপকে দেখা যায় ইংরেজ চরিত্রের নির্লজ্জ স্বার্থবাদিতার রূপ। তাদের শক্তিকে পশুশক্তির সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এখানে আরও বলা হয়েছে, ইংরেজ জাতি সভ্যতার নাম দিয়ে দুর্বল ও অক্ষমের বিরুদ্ধে শােষণনীতি কার্যকর করে।

সিরাজউদ্দৌলা নাটকে দেখা যায়, ইংরেজরা বাণিজ্য করার উদ্দেশ্যে ভারতবর্ষে পদার্পণ করলেও ক্রমে তারা সাম্রাজ্যের জাল বিস্তারে সর্বশক্তি নিয়ােগ করে। এদেশীয় বিশ্বাসঘাতকদের সহায়তা নিয়ে চক্রান্ত করে এদেশের শাসকদের ক্ষমতাচ্যুত করে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে। ইংরেজ চরিত্রের এ বিষয়টির সঙ্গে উদ্দীপকের বিষয়টির সাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়। এর

সারকথা : ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে ইংরেজদের এদেশে আগমন, ছলে-বলে-কৌশলে ক্ষমতা গ্রহণ ইত্যাদি দিক তুলে ধরা হয়েছে, যা উদ্দীপকে বর্ণিত ইংরেজ জাতির চরিত্রের মধ্যে পরিলক্ষিত হয়।

ঘ উত্তরঃ “উদ্দীপকের সব্যসাচী ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে বর্ণিত ইংরেজদের মূল উদ্দেশ্য উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছেন।”- মন্তব্যটি যথার্থ। পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামার আবিষ্কৃত পথে ইংরেজরা উপমহাদেশে বাণিজ্য করতে আসে।

ধন-সম্পদের প্রাচুর্য দেখে তারা এখানে সাম্রাজ্য বিস্তারের স্বপ্ন দেখে এবং ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত ও অস্ত্রবলে এদেশে তাদের সাম্রাজ্য বিস্তারে সক্ষম হয়। সিরাজউদ্দৌলা নাটকে দেখা যায় ইংরেজদের ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতবর্ষে আসে বাণিজ্য করতে।

মােগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে এ কোম্পানি ভারতের সুরাট বন্দরে বাণিজ্য কুটি নির্মাণের অনুমতি পায়। এখানে এসে তারা ছলে-বলেকৌশলে নিজেদের প্রাধান্য বিস্তারে মনােযােগী হয়ে ওঠে। কখনাে শক্তি প্রয়ােগ করে, কখনাে দুর্নীতি কিংবা ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নিয়ে বাংলা তথা ভারতবর্ষ নিজেদের দখলে নিতে সক্ষম হয়।

‘সিরাজউদ্দৌলা নাটকের ইংরেজদের এই হীন উদ্দেশ্যের পরিষ্কার রূপ দেখি উদ্দীপকের সব্যসাচীর উপলব্বিতে। তিনি ইংরেজদের আসল চেহারাটা তার বক্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর মতে ইংরেজরা নির্লজ্জভাবে তাদের পশুশক্তি ব্যবহার করে দুর্বলের ওপর জুলুম-নির্যাতন করে তাদের সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে।

পৃথিবীর কোনাে দুর্বল জাতি তাদের বিশ্বগ্রাসী ক্ষুধা থেকে নিস্তার পায়নি, যার বাস্তব চিত্র আমরা সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে দেখি। তাই বলা যায়, প্রশ্নের মন্তব্যটি যথার্থ। 

সারকথা : উদ্দীপকের সব্যসাচীর উপলব্বিতে ধরা পড়েছে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে বর্ণিত ইংরেজদের ঘৃণ্য সাম্রাজ্যবাদী চেহারা। তাই বলা যায়, প্রশ্নের মন্তব্যটি যথার্থ ।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button