পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
অনুসন্ধান করে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আপনি যদি ইতিমধ্যে পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন। প্রশ্নের উত্তর গুলো পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। আপনাদের সিলেবাস ও পাঠ্য সম্পর্কিত আরো প্রশ্নোত্তর আমাদের সাইটে খুঁজে পাবেন। চলুন শুরু করা যাক।
পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১
বর মাগ মনােনীত যাহা চাহ দিব। প্রণমিয়া পাটুনী কহিছে জোড় হাতে। আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে। তথাস্তু বলিয়া দেবী দিলা বরদান । দুধে ভাতে থাকিবেক তােমার সন্তান।
ক. পল্লিজননী আড়ঙের দিনে পুত্রকে কী কিনে দিতে পারেনি?
খ. “আঁধারের সাথে যুঝিয়া তাহার ফুরায়ে এসেছে তেল।”- বুঝিয়ে দাও।
গ. উদ্দীপকটির সঙ্গে ‘পল্লিজননী’ কবিতার কোন দিকটি বৈসাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “সন্তানের প্রতি অকৃত্রিম স্নেহ-মমতাই উদ্দীপক ও পল্লিজননী’ কবিতার মূল বিষয়বস্তু।” মন্তব্যটির যথার্থতা প্রমাণ কর ।
উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর সমাধান গুলোও PDF সহ দেখে নেওয়া যাক।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ পল্লিজননী আড়ঙের দিনে পুত্রকে পুতুল কিনে দিতে পারেনি।
খ উত্তরঃ “আঁধারের সাথে যুঝিয়া তাহার ফুরায়ে এসেছে তেল।”- পঙক্তিটি দ্বারা কবি রুগণ পরিবেশে এক অসহায় পল্লিজননীর মনে অসুস্থ| পুত্রের মৃত্যু-শঙ্কাকে বুঝিয়েছেন।
দরিদ্র পল্লিমায়ের কাছে সন্তানের অসুখের দিনগুলাে নিদারুণ যন্ত্রণার। দারিদ্র্য নিষ্পেষিত পরিবেশে রুগণ পুত্রের শিয়রে বসে মা রাত জাগে এবং নানা রকম অশুভ চিন্তায় আচ্ছন্ন হয়। বালাই বালাই’ বলে তার আশঙ্কা দূর করার চেষ্টা করে। কবি আলােচ্য পঙক্তিটি দ্বারা দরিদ্র জননীর এই শঙ্কাকেই রূপায়িত করার চেষ্টা করেছেন।
সারকথা : পঙক্তিটি রূপক অর্থে দরিদ্র জননীর রুগ্ণ সন্তানের অসুস্থতার রাত্রিগুলােতে মনে চলে আসা শঙ্কা উপস্থাপিত হয়েছে।
গ উত্তরঃ পল্লিজননী’ কবিতার দারিদ্র্যপীড়িত গ্রামীণ পরিবেশে রুগণ সন্তানের শিয়রে জেগে থাকা জননীর বিষয়টি বাস্তব। এটির সঙ্গে উদ্দীপকের দৈবঘটিত বিষয়টি বৈসাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
বাঙালি জননীর তুলনা নেই। সন্তানের কল্যাণ কামনাই বাঙালি জননীর যে সহজাত বৈশিষ্ট্য তা পৃথিবীর কোথাও নেই। সন্তানের প্রতি গভীর মমতায় বাঙালি জননী দেবীতে পরিণত হয়।
‘পল্লিজননী’ কবিতার্টিতে রুগণ পুত্রের শিয়রে বসে রাত জাগা এক মায়ের মনঃকষ্ট ও পুত্রের সুস্থতা কামনার চিত্র ফুটে উঠেছে। দরিদ্র মা সন্তানের মঙ্গলের জন্য মানত ও প্রার্থনা করে ! সন্তানের মঙ্গল চিন্তায় সে অস্থির।
মাটির প্রদীপের তেল ফুরিয়ে আসা, কানা কুয়াের ডাক, বাদুড়ের পাখা ঝাপটানাে ইত্যাদিকে তার সন্তানের মৃত্যুর শঙ্কা হিসেবে সে ভয় পায়। তার প্রাণ দুলে ওঠে।
উদ্দীপকটিতেও অপত্যস্নেহের প্রকাশ ঘটেছে। স্বয়ং দেবী বর চাইতে বললেও উদ্দীপকের কবিতাংশটুকুতে দেখা যায়, ব্যক্তিটি নিজের জন্য কিছু চায় না, তার চাওয়া হলাে সন্তানের সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ।
উদ্দীপক ও পল্লিজননী’ কবিতায় পার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে যৌক্তিকতা ও অলৌকিকতাকেন্দ্রিক। দৈব এবং সহজাত- এটিই উদ্দীপক ও কবিতাটির মাঝে বৈসাদৃশ্য সৃষ্টি করেছে।
সারকথা : শুধু লৌকিকতা ও অলৌকিকতাই উদ্দীপক ও কবিতাটির বৈসাদৃশ্যপূর্ণ দিক।
হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় । তাই এই পোষ্ট পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর pdf এর পাশাপাশি মূল বই থেকে এ সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ “সন্তানের প্রতি অকৃত্রিম স্নেহ-মমতাই উদ্দীপক ও পল্লিজননী’ কবিতার মূল বিষয়বস্তু।”- মন্তব্যটি যথার্থ মাতৃহৃদয় সবসময় তার সন্তানের কল্যাণ কামনায় মগ্ন থাকে। সন্তানের অসুস্থতা ও অমঙ্গল দেখলে মায়ের হৃদয়ে কেঁদে ওঠে।
সন্তানকে ঘিরেই মমতাময়ী মায়ের জীবন-জগৎ আবর্তিত হতে থাকে। ‘পল্লিজননী’ কবিতাটিতে অপত্যস্নেহের অনিবার্য আকর্ষণ তীব্রভাবে ফুটে উঠেছে। অসুস্থ পুত্রের শিয়রে বসে রাত জাগা এক মায়ের মনঃকষ্ট, পুত্রের শৈশবস্মৃতি, দারিদ্র্যের কারণে তাকে প্রয়ােজনীয় খাদ্য ও আনন্দ আয়ােজন করতে না পারার ব্যর্থতা তাকে কাতর করছে।
সন্তানের রােগমুক্তির জন্য মা সারারাত অস্থির হয়ে জেগে থাকে। তার চোখে বেয়ে সন্তানের মঙ্গলের জন্য অবিরল ধারায় জল পড়তে থাকে। রােগ ভালাে করে দেওয়ার জন্য মা দরগায় মানত করে। তার একটিই প্রার্থনা সন্তানটি যেন সুস্থ হয়ে আবার খেলতে যেতে পারে।
উদ্দীপকটিতেও অপত্যস্নেহের এক স্বর্গীয় বাসনা উঠে এসেছে। দেবী তাঁর কাছে বর চাইতে বললে পাটুনী নিজের জন্য কিছুই চায় না। চায় সন্তানের কল্যাণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ। অপত্যস্নেহের কী মুগ্ধকর নজিরই না এটি! উদ্দীপকে সন্তানের জন্য দেবীর কাছে বর প্রার্থনা করা হয়েছে।
সন্তানের কল্যাণ কামনা ও সন্তানকে সুখে-শান্তিতে থাকার জন্য বর প্রার্থনা করা বাঙালি বাবা-মায়ের চিরন্তন চাওয়া। উদ্দীপক ও ‘পল্লিজননী’ কবিতাটিতে সেই সুরই ব্যক্ত হয়েছে। তাই বলা যায় যে, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ ।
সারকথা : বাবা-মায়ের একমাত্র চাওয়া-পাওয়াই হলাে সন্তানের মঙ্গল ও শ্রীবৃদ্ধি। এ বিষয়টিই উদ্দীপক ও পল্লিজননী’ কবিতার মূল সুর।
প্রিয় পাঠক আপনি ইতিমধ্যে আমাদের সাইটের মাধ্যমে পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ১টি পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন করেছেন। চলুন এ সম্পর্কিত আরও একটি দেখে নেওয়া যাক।
পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২
সন্ধ্যেবেলা প্রদীপখানি জ্বেলে যখন তুমি যাবে গােয়ালঘরে। তখন আমি ফুলের খেলা খেলে। টুপ করে, মা, পড়ব খুঁয়ে ঝরে! আবার আমি তােমার খােকা হব, ‘গল্প বলাে তােমায় গিয়ে কব ।। তুমি বলবে, “দুষ্টু, ছিলি কোথা? আমি বলব, বলব না সে কথা।
ক. পল্লিজননী’ কবিতায় ‘আড়ঙের দিনে’ মানে কী?
খ. মায়ের চোখ জলে ভাসে কেন?
গ. উদ্দীপকটি পল্লিজননী’ কবিতার কোন অংশের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের মূলভাব এবং পল্লিজননী’ কবিতার মূলভাব পুরােপুরি এক নয়।” মন্তব্যটি যাচাই কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ পল্লিজননী’ কবিতায় ‘আড়ঙের দিনে’ মানে হচ্ছে মেলার দিনে।
খ উত্তরঃ ‘পল্লিজননী’ কবিতায় সন্তানের সুস্থতার জন্য আল্লাহ-রসুল, পীর-মুর্শিদের কাছে প্রার্থনা করে মায়ের চোখ জলে ভাসে। পল্লির এক দুরন্ত চল ছেলের জনমদুঃখী মা দারিদ্র্যের কারণে তার ছেলের কোনাে আবদার কখনাে পূরণ করতে পারেনি, তাকে ঠিকমতাে খাওয়া-পরার । ব্যবস্থাও করতে পারেনি।
ছেলেটি যখন অসুস্থ তখনও তার ওষুধ-পথ্যের ব্যবস্থা করতে পারে না। একটি কুঁড়েঘরে রুগণ ছেলের শিয়রে বসে মা । ছেলেকে ভালাে করে দেওয়ার জন্য আল্লাহ-রসুল, পীর-মুর্শিদের কাছে কেঁদে কেঁদে প্রার্থনা করে। এ সময় মায়ের দুচোখ জলে ভাসে।
সারকথা : মা পুত্রের আরােগ্য লাভের জন্য প্রার্থনা করে দুচোখ জলে ভাসায়।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকটি পল্লিজননী’ কবিতায় বর্ণিত রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসা পল্লিজননীর স্মৃতিতে ভেসে ওঠা সুস্থ অবস্থায় তার ছেলের আবদার, দুষ্টুমির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। মায়ের কাছে তার সন্তান অমূল্য ধন। সন্তানের জন্য মায়ের মন-প্রাণ সবসময় ব্যাকুল থাকে। সন্তানের অসুখে মায়ের মন দুঃখে ।
ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ে। সন্তানের কষ্টে তিনি যন্ত্রণাকাতর হন। সন্তান যখন সুস্থ ছিল তখন সে কী আবদার করত, মায়ের বারণ সত্ত্বেও কী কী করত, সেসব কথা মায়ের স্মৃতিতে তখন ভেসে ওঠে।
উদ্দীপকে শিশুপুত্রের মায়ের সঙ্গে তার স্বপ্ন-কল্পনার কথা বলার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে সে কীভাবে ফুলের খেলা-শেষে। ঝরে পড়ে আবার মায়ের খােকা হয়ে যাবে সেই বিষয়টি বর্ণনা করা হয়েছে। তখন মা তাকে দুষ্টু ছেলে বলে সে এতক্ষণ কোথায় ছিল তা জানতে চাইবে। ছেলেটি তখন মাকে তা না জানিয়ে তার কাছে গল্প শুনতে চাইবে।
উদ্দীপকে বর্ণিত মা-ছেলের এই ভাব-কল্পনার সঙ্গে ‘পল্লিজননী’ কবিতায় বর্ণিত ছেলের সুস্থ থাকার সময়কার স্মৃতিচারণ সাদৃশ্যপূর্ণ। কারণ উদ্দীপকের ছেলের মতােই রুগণ । ছেলেটি সুস্থ থাকাকালে তার মায়ের কাছে নানা আবদার করেছে তখন। মা তার গভীর স্নেহে সেসব মেনে নিয়েছে।
সারকথা : উদ্দীপকে ছেলের কল্পনা এবং মায়ের স্নেহ-মমতার যে দিকটি প্রকাশ পেয়েছে তা পল্লিজননী’ কবিতার মায়ের স্মৃতিচারণ এবং যা ছেলের আবদারের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
আপনি এই পোষ্টে পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে পড়তেছেন। এটি পূর্ণাঙ্গ পড়া শেষে আপনি এ সম্পর্কিত আরও পাঠ্য আমাদের সাইটে খুঁজে পেতে সার্চ বক্সে অনুসন্ধান করতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ “উদ্দীপকের মূলভাব এবং ‘পল্লিজননী’ কবিতার মূলভাব পুরােপুরি এক নয়।” মন্তব্যটি যথার্থ। মাতৃস্নেহের কোনাে তুলনা হয় না। ব্যক্তিস্বার্থে একজন অন্যজনকে স্নেহ-মমতা, শ্রদ্ধা-সম্মান, ভালােবাসা দেখাতে পারে। কিন্তু মায়ের স্নেহ-মমতায় । সেই স্বার্থ নেই।
মায়ের ভালােবাসা মাতৃহৃদয়ের অকৃত্রিম প্রকাশ, অম্লান ঐশ্বর্য। এ কারণেই সন্তানের প্রতি মায়ের ভালােবাসা শাশ্বত-চিরন্তন। উদ্দীপকে এক শিশুর মায়ের সঙ্গে তার ভাব-কল্পনার কথা তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে মাকে না জানিয়ে সে কীভাবে ফুল হবে, ঝরে।
পড়বে, মায়ের কাছে গল্প শােনার বায়না ধরবে সেই বিষয়গুলাে অন্তরঙ্গভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এ বিষয়টি পল্লিজননী’ কবিতায়। বর্ণিত রুগণ ছেলেটি সুস্থ থাকা অবস্থায় তার মায়ের কাছে যে আবদার, দুষ্টুমি করেছে তার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
কিন্তু রুগণ ছেলের পাশে বসে রাত জাগা জননীর অশ্রুসিক্ত হওয়া; ছেলের সুস্থতার জন্য মানত করা; বাঁশবনে কানা কুয়াের ডাক, বাদুড়ের পাখা ঝাপটানি, জোনাকির ক্ষীণ আলােয় শীতের কুয়াশা কাফন ইত্যাদি অশুভ ইঙ্গিত উদ্দীপকে নেই।
‘পল্লিজননী’ কবিতায় কবি রুগ্ণ পরিবেশে অসুস্থ সন্তানের শিয়রে এক পল্লিমায়ের পুত্র হারানাের শঙ্কা তুলে ধরেছেন। কবিতায় পল্লি প্রকৃতির বিভিন্ন অনুষঙ্গে একটি দরিদ্র পরিবারের করুণ কাহিনি ফুটে উঠেছে। পুত্রের রােগশয্যার পাশে নিবু নিবু প্রদীপ, চারদিকে মশার অত্যাচার, ডােবার পচা পাতার গন্ধ, ঠান্ডা হাওয়া ইত্যাদি নানা কিছু পল্লিজননীর অসুস্থ ছেলের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। দুরন্ত ছেলে রহিম চাচার ঝাড়ফুকে সুস্থ হয়েই।
আবার খেলতে যাবে, তখন তার মা যেন তাকে না বকে সেই অনুমতি নিয়ে নেয়। এ বিষয়গুলাে উদ্দীপকে অনুপস্থিত। এসব দিক বিবেচনা করে তাই বলা হয়েছে যে, উদ্দীপকের মূলভাব এবং পল্লিজননী’ কবিতার মূলভাব পুরােপুরি এক নয় ।
সারকথা : উদ্দীপকে মা ও ছেলের যে সম্পর্ক তুলে ধরা হয়েছে সেটা আনন্দঘন মুহূর্তের কল্পনা আর পল্লিজননী’ কবিতায় যে বিষয় বর্ণনা। না করা হয়েছে সেটা রুগণ ছেলের শিয়রে বসে এক পল্লিজননীর সন্তানের মৃত্যুর নানা আশঙ্কা ।
আশাকরি আপনার কাঙ্খিত অনুসন্ধান পল্লিজননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আমাদের সাইটের মাধ্যমে খুঁজে পেতে সক্ষম হয়েছেন। শিক্ষামূলক পোষ্ট পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন।